Build a Home FTP Server with FileZilla

Upload and download files on your home PC from anywhere by turning it into a personal FTP server. With a home FTP server, you can upload and download files on your home hard drive from the office, your friend's house, or to your laptop while you're on the road using any FTP client. Setting up an FTP server may sound like a complicated undertaking only system administrators can handle, but it's actually quite easy and free with open source software FileZilla. You've already heard of FileZilla's FTP client application, but the FileZilla project also offers a server application for Windows. Today we'll build an FTP server on your Windows  PC with FileZilla for easy file transfers from any computer.

Install the FileZilla FTP Server

The FileZilla server installation is a regular Windows "just press Next" wizard, and for most users, the suggested default settings will work. However, let's take a look at its initial settings anyway, since they'll affect how you work with your server. Here's how to get FileZilla going:

• Download the FileZilla server application. Even though the FileZilla FTP client is available for multiple operating systems, the server app is Windows-only (and works for Windows XP, Vista and 2000). Download it and kick off the installation wizard. As of this writing, the latest server version is 0.9.25.
• Run the server as a Windows Service. First FileZilla will give you the option of how it should start up: as a Windows service or not, automatically or manually. Windows services are processes that run on your PC which you can manage from the Services management pane. There's more on how to manage that below, but at this point, running FileZilla as a Windows service that runs automatically is the default option. If you want your FTP server on by default, choose "Start as service, started automatically (default)" as shown. Otherwise, choose "Start as service, started manually."

  

  In this pane you'll also set the port for the admin interface to use. By default it's 14147, and you're most likely safe leaving it at that. If you do change that port number, make a note of what it is—you'll need it to connect to the server later on.

• Set the server administrative interface to launch automatically (or not). On the final installation dialog, choose whether you want the server admin window to launch automatically when the current Windows user logs on, when any user logs on, or if it should be started manually.

• Run and connect to the server with the admin interface. As the installation wizard completes, set it to start the server admin interface. This is the window where you'll configure your server and monitor its activity. The first time you run the admin interface, it will ask you for the server's address and port. Since the server is running on your PC—the same one the admin interface is running on—its address is localhost, or 127.0.0.1. The default port is 14147 (or whatever you may have changed it to, as noted above), as shown:

  
  
  
• If this is the only FTP server you'll be administering (most likely it is), check off the "Always connect to this server" box to bypass this dialog in the future.

Create Server Users

If all's gone well, your server's up and running—but no one can use it yet, since you haven't given anyone permission. To set up a server user, from the Edit menu choose Users. In the Users dialog on the right hand side, hit the Add button to create a new user and assign a password. Then, on the left side, select "Shared Folders" to set what folders that user will have access to on your server. Here I've created a user named gina and granted read access to the C:\data\ directory.

Notice you can fine-tune file access rights for each user: grant read-only rights (download only), write rights (to upload files), and whether or not the user can delete files or create directories, too.

If you want to grant several users access to your server all with the same rights and directory access, instead of creating each one individually, set up a user group. For example, if you're sharing your MP3 directory with friends, make a user group called "music fans" with access to the correct directory and add users to that group, which automatically gives them those rights. Then, if you move your music directory you only have to edit the group, not each user in it. To manage user groups, from the Edit menu, choose Groups.

Log into the Server

Now that the server's up and running with users, it's time to log in and try uploading and downloading. Using any FTP client (like the FileZilla client or FireFTP for Firefox) enter the server address, user name and password.

• Server address If you're FTP'ing across your home network (like from your upstairs PC to your bedroom PC), you can reach the server by using its internal network address (most likely something like 192.168.xx.xx.) From the command line, type ipconfig to see what that address is. If you want to log into your FTP server over the internet, set up a memorable URL for it and allow connections from outside your network. To do so, check out how to assign a domain name to your home server and how to access your home server behind a router and firewall.
• User name and password This is one of the users you set up in FileZilla's admin interface, not the server admin user name. If friends, family, and co-workers will be logging into your FTP server, give them each a their specific username and password to log in (along with the server address.)

Use your FTP server to fetch files stored at home from anywhere, share files with friends and family, or back up files across your network. (Free backup software SyncBack supports backup over FTP. Here's more on how to use Syncback.)

A word about security: FTP is not a secure protocol; all the file transfers happen in the clear, which makes them ripe for sniffing. FileZilla does support encrypted FTP access, and we recommend using that or a VPN like Hamachi to secure file transfers over the internet. FileZilla's secure FTP server setup is beyond the scope of this article, but you can go into the server admin interface's settings area to configure it.

Starting and Stopping Your Server in Windows Services

Finally, to shut down or restart your FileZilla server running as a Windows service, from Control Panel, Administrative Tools, launch Services. Right-click on the FileZilla FTP Server item on the list to stop it, edit its Properties, or restart it, as shown.

Other home servers you can set up yourself include a home web server with Apache, a home SSH server with Cygwin and a home VNC server to remote control your computer.

গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি

 

ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয় করার জন্য গুগল এডসেন্স অত্যন্ত কার্যকর একটি পদ্ধতি। আপনি নিশ্চয়ই জানেন সার্চ ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে গুগলের তুলনা নেই। ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপন থেকে আয় করে তারা বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রতিস্ঠান। ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনের একটি অংশ এডসেন্স।

প্রথমেই প্রশ্ন করা স্বাভাবিক, এডসেন্স কি ? এককথায় এডসেন্স হচ্ছে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন রাখার জন্য গুগলের একটি পদ্ধতি। আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে নিশ্চয়ই বিভিন্ন লিংক দেখেছেন যার পাশে Ads by Google লেখা।এগুলিই এডসেন্স বিজ্ঞাপন। আপনার ওয়েবসাইটে এই বিজ্ঞাপন পাওয়ার জন্য এডসেন্স এর রেজিষ্ট্রেশন করাই যথেষ্ট। এরপর ওয়েবপেজে কোন ভিজিটর যখন কোন লিংকে ক্লিক করবেন তখন সেই সাইটের মালিক হিসেবে আপনি টাকা পাবেন। প্রতি ক্লিকের জন্য কয়েক সেন্ট থেকে শুরু করে কয়েক ডলার পর্যন্ত। মাসে আয় হতে পারে কয়েকশ ডলার থেকে কয়েক হাজার ডলার। ফল পাওয়া যায় সাথেসাথে।

এডসেন্স কিভাবে কাজ করে জানার জন্য আরো কিছু বিষয়ে ধারনা থাকা প্রয়োজন। যেমন গুগল এডওয়ার্ডস। কোন কোম্পানী বা ব্যক্তি যদি গুগলকে ব্যবহার করে ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপন দিতে চান তাহলে তাকে বলতে হয়, আমি অমুক বিজ্ঞাপন অত দিনের জন্য দিতে চাই, প্রতি ক্লিকের জন্য অত পরিমান টাকা দেব। তাদের সাথে গুগলের চুক্তি এটুকুই। এটাই এডওয়ার্ডস।

ধরুন কোন কোম্পানী তার পন্যের বিজ্ঞাপনের জন্য গুগলের সাথে যোগাযোগ করল মাসে ১০ হাজার ডলারের। প্রতি ক্লিকে তারা ১ ডলারের বেশি দেবে না।

গুগল তাদের বিজ্ঞাপনকে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে পাঠিয়ে দেয়। আপনি এডসেন্সের সদস্য হলে আপনার ওয়েবসাইটেও সেটা পেতে পারেন। কেউ সেই লিংকে ক্লিক করলে আপনার একাউন্টে ১ ডলার হিসেব জমা হবে। আপনি যে কোন সময় আপনার হিসেব জানার সুযোগ পাবেন। মাসে একবার যদি বিল করতে চান তাহলে বিল করলে আপনার ঠিকানায় চেক পাঠাবে গুগল।

এখানে লক্ষ্যনীয় বিষয় হচ্ছে, যে কোম্পানীর এডসেন্স বিজ্ঞাপন সে জানে না তার বিজ্ঞাপন কোথায় দেখা যাবে। আপনিও কখনো নিশ্চিত হওয়ার সুযোগ পাবেন না ঠিক কোন বিজ্ঞাপন আপনার সাইটে পাবেন। যেহেতু বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের জন্য মুল্য বিভিন্ন রকম, আপনার ওয়েবসাইটে প্রতিক্লিকের জন্য ভিন্ন ভিন্ন অর্থ পেতে পারেন। আপনার রিপোর্ট দেখে জানতে পারেন কোন ক্লিকের জন্য কত জমা হয়েছে। অভিজ্ঞতা বাড়লে কমটাকার ক্লিকের থেকে বেশিটাকার ক্লিকের বিজ্ঞাপনে বাছাইএর ব্যবস্থা করা যায়। তবে আগেই জানিয়ে রাখা ভাল, প্রতি ক্লিকে বেশি টাকা হলেই আপনি বেশি টাকা পাবেন এমন নিশ্চয়তা নেই। ভিজিটর যদি বেশি টাকার বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার চেয়ে কমটাকার লিংকে নিয়মিত ক্লিক করে তাহলে আপনার আয়ের সম্ভাবনা বেশি।

মুল বিষয় হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর যত বেশি, ক্লিক করার সম্ভাবনা তত বেশি। আয় তত বেশি।

কাজটি কিভাবে করা সম্ভব দেখা যাক। আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে। এখনও যদি না থাকে তাহলেও এই মুহুর্তেই সেটা শুরু করতে পারেন।

১. Blogger.com সাইটে গিয়ে একটি ব্লগ তৈরী করুন। কয়েকটি ক্লিক করাই যথেষ্ট। এজন্য আপনার একটি ইমেইল এড্রেস প্রয়োজন হবে।

২. পছন্দমত টেম্পলেট বাছাই করুন। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে নানাধরনের ব্লগার টেম্পলেট পাওয়া যায়। পছন্দমত কোন একটি ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। শুরুতেই করতে হবে এমন কথা নেই, যে কোন সময় টেম্পলেট পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের সৌন্দর্য বাড়ানো যাবে।

৩. ব্লগ পোষ্ট লিখতে শুরু করুন। কি নিয়ে লিখবেন ? আপনার যা ইচ্ছে। যদি গেম খেলতে ভালবাসেন গেমের রিভিউ লিখুন, মুভি দেখলে মুভির রিভিউ-খবর ইত্যাদি লিখুন। চারিদিকে লেখার মত বিষয়ের অভাব নেই।

৪. এডসেন্স একাউন্ট খুলুন। ব্লগার সাইটে এজন্য লিংক পাবেন। এখানে আপনার সাইটের ঠিকানা এবং পরিচিতি, আপনার ঠিকানা এসব তথ্য দিয়ে ফরম পুরন করতে হবে। এই ঠিকানায় আপনার নামে চেক পাঠানো হবে। আপনার সাইটে কোথায়, কোন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখা যাবে সেটা সিলেক্ট করলে তারাই বলে দেবে কিভাবে সেটা করতে হবে।

৫. বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে গিয়ে আপনার ব্লগের পরিচিতি লিখে দিন। ফলে সার্চ করে আপনার ব্লগ পাওয়া যাবে। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে, সোস্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের মাধ্যমে প্রচার বাড়ান।

অল্পকথায় কাজ এটুকুই। এরপর একটু একটু করে আরো জানতে চেষ্টা করুন কিভাবে সাইটকে আরো উন্নত করা যায়, কিভাবে ভিজিটর বাড়ানো যায়, বিজ্ঞাপন কিভাবে রাখলে বেশি আয় করা যায়। এখানে কিছু সাধারন তথ্য উল্লেখ করা হচ্ছে;

১. ক্লিক করলেই আয় হয় একথা ভেবে নিজেই বারবার ক্লিক করবেন না। গুগল খুব সহজেই আপনার ক্লিক এবং ভিজিটরের ক্লিক চিনতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনার এডসেন্স রেজিষ্ট্রেশন বাতিল করা হবে।

২. বেশি ভিজিটর পাওয়ার সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি ভাল ওয়েবসাইট তৈরী। অন্যভাবে, ভিজিটরের আগ্রহ থাকে এমন বিষয় রাখা। ভুলে যাবেন না গুগল মুলত সার্চ ইঞ্জিন। কোন ওয়েব সাইট সম্পর্কে মানুষের আগ্রহ বেশি, কোথায় কত ভিজিটর যায়, কতক্ষন থাকে, কি করে এসব তথ্য তাদের চেয়ে ভাল অন্য কেউ জানে না। তাদের ঠকাতে চেষ্টা করবেন না। সাইটের প্রচার এবং মুল সাইটের বিষয়ের মধ্যে গড়মিল করবেন না।

৩. আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন পাবেন সাইটের বিষয়ের সাথে মিল রেখে। যেমন বইয়ের সাইট হলে বিভিন্ন প্রকাশক, বই বা বিক্রেতার বিজ্ঞাপন, ফটোগ্রাফি সাইট হলে ক্যামেরা, নির্মাতা বা বিক্রেতার বিজ্ঞাপন ইত্যাদি। এডসেন্সে সাধারনভাবে মানুষের আগ্রহ রয়েছে এমন কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন এবং আপনার সাইটেও সেসম্পর্কিত তথ্য রাখুন।

৪. বিনে টাকায় শুরু করার জন্য গুগলের ব্লগার অবশ্যই ভাল যায়গা। আপনার কোন খরচই নেই। তাহলেও দীর্ঘ্যস্থায়ী সাইটের জন্য নিজস্ব ডোমেইন নেম, নিজস্ব হোষ্ট থাকাই ভাল। সেক্ষেত্রে ব্লগার ছাড়াও ওয়ার্ডপ্রেস, জুমলা ইত্যাদি ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্লগার সহজ, কিন্তু ব্লগারের তুলনায় এগুলিতে কাষ্টমাইজ করার সুবিধে অনেক বেশি।

জানার জন্য এটুকু উল্লেখ করা যায়, ওয়ার্ডপ্রেসে ব্লগ তৈরী করতে খরচ নেই কিন্তু সেখানে গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবহার করা যায় না। আর জুমলায় ফ্রি হোষ্টিং এর ব্যবস্থা নেই। ব্লাগার ছাড়াও আরো কিছু সাইট ফ্রি হোষ্টিং এর সুবিধে দেয়। এদের মধ্যে Tumblr এরই মধ্যে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।

৫. সাধারনত বিজ্ঞাপন দেয়া হয় বিক্রির জন্য (পন্য অথবা সেবা)। ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে অনলাইন লেনদেন এর সম্ভাবনা বেশি। অথচ বাংলাদেশে অনলাইনে কেনাকাটার ব্যবস্থা নেই। অন্যভাবে বললে, বাংলাদেশ থেকে কেউ কিছু কেনার জন্য সাধারনত বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে না। কাজেই বাংলায় ওয়েবসাইট তৈরী করলে এমনিতেই ক্লিকের সম্ভাবনা কমে যায়। যদি সম্ভব হয় সারা বিশ্বের জন্য ইংরেজিতে ওয়েবসাইট তৈরী করুন।

নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছে হচ্ছে, নিজের খরচ চলার মত আয় পেতে কতটা সময় লাগতে পারে ?

খুবই গুরুত্বপুর্ন প্রশ্ন। এতে এমন জাদুকরী কিছু নেই যে রাতারাতি আপনি হাজার ডলার আয় করবেন। হাজার ডলার আয়ের জন্য অন্তত দুতিন বছর ক্রমাগত চেষ্টা করে ওয়েবসাইট উন্নত করার চেষ্টা করতে হতে পারে। এটুকু বলা যায়, একসময় ফল পাওয়া যাবেই। কাজেই দেরী না করে শুরু করাই উত্তম। এখনও যাকিছু শিখতে বাকি আছে সেগুলি ক্রমে শিখে নেয়া যাবে।

উন্নতমানের ওয়েবসাইট তৈরী, ওয়েবসাইটের প্রচার বাড়ানো, সার্চ ইঞ্জিন যেন সহজে খুজে পায় সে ব্যবস্থা করা (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও), এডসেন্স বাছাই করা, নির্দিষ্ট এডসেন্স ব্লক করা, এডসেন্স ছাড়াও আয়ের অন্যান্য পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয়ে আগামীতে লেখা হবে।

অফপেজ অপটিমাইজেশন; সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় "ব্যাকলিংক"

ব্যাকলিংক কি?

ব্যাকলিংক এর মানে হলো একটি সাইট থেকে আপনার সাইটের জন্য লিংক পাওয়া।মনে করুন আপনার একটি ওয়েব সাইট আছে এবং সেই সাইটের লিংকটি আপনি অন্য একটি সাইটে রাখলেন।তাহলে আপনি আপনার সাইটের জন্য একটি ব্যাকলিংক পাবেন সেই সাইট থেকে যেখানে আপনি আপনার সাইটের লিংক দিয়েছিলেন।

আপনার সাইট যদি A হয় এবং আপনি যে সাইটে আপনার সাইটের লিংকটি দিবেন সেটি যদি B হয় তাহলে ব্যাকলিংক হিসাবে বলতে গেলে আপনি B সাইট থেকে একটি ব্যাকলিংক পেলেন।এভাবে আপনি আপনার সাইটের লিংক যতগুলো সাইটে দিবেন আপনি ততো ব্যাকলিংক পাবেন।আর সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাজেশন এ এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসাবে ধরা হয়।

অর্থাৎ আমরা এক কথায় বলতে পারি যে অন্য সাইট থেকে আমরা আমাদের নিজেদের সাইটে যে ইনকামিং লিংক পাই তাকেই ব্যাকলিংক বলে।

কেন এই ব্যাকলিংক?

ব্যাকলিংক এর কথা মনে পড়লেই আমার মনে পড়ে আমাদের দেশের বড় বড় নেতাদের কথা। কি অবাক হচ্ছেন আমার কথা শুনে? আমি ব্যাকলিংক এর প্রয়োজনীয়তার কথা বললেই সবাকেই এই নেতাদের সাথে তুলনা করতে বলি। কিভাবে?

লোকবল সবচেয়ে বড় বল।মনে করুন আপনার অনেক টাকা পয়সা আছে কিন্তু কাজ করার জন্য কোন লোকেই আপনি পেলেন না তাহলে কি টাকা পয়সার কোন মুল্য আছে? না নেই।সেভাবেই একজন প্রভাবশালী নেতাও কিন্তু একা, কোন মূল্য নেই।দেখবেন যে সে সবসময় চায় তার অনেক অনেক সাঙ্গ-পাঙ্গ (লোকবল) থাকুক।কেননা লোকবল যত বেশি হবে তার ক্ষমতার প্রভাবও ততো বেশি হবে।ফলে সে সব জায়গায় তার প্রভাব আরো বেশি করে খাটাতে পারবে।কিংবা যখন সে কোন কাজ করতে যাবে তখন যদি তার পক্ষেই সবাই ভোট বা সম্মতি দেয় তাহলে তার কাজ ও গ্রহনযোগ্যতাও অনেকাংশে বাড়বে।অতএবে সে হয়ে যাবে একজন পাওয়ারফুল ম্যান ।

সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে ব্যাকলিংকও তেমনি পাওয়ারফুল একটি জিনিস ।একটি সাইটের গুরুত্ব ও গ্রহনযোগ্যতা বাড়াতে ব্যাকলিংক বড়ানোর কোন বিকল্পই হয় না।এক একটি ব্যাকলিংক আপনার জন্য ভোট স্বরূপ।এর জন্য সার্চ ইঞ্জিন সবসময় খুজে বেড়ায় কোন সাইটের ব্যাকলিংক বেশি।কেননা আপনি ও হয়তো কখনো চাইবেন না একজন অযোগ্য প্রার্থীকে একটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বসাতে। এর জন্য সার্চ ইঞ্জিনও তাদের প্রথম পেজটির জন্য বেশি গুরুত্ব দেয় ব্যাকলিংককে।

আর গুগল এই গুরুত্বকে সবার সামনে প্রকাশ করার জন্যই ব্যাবস্থা রেখেছে PageRank এর। পেজরেংক এর মাধ্যেম গুগল প্রকাশ করে যে ওয়েবসাইটটির গুরুত্ব বা রেংক কতটুকু।

অতএব এ থেকে প্রমাণিত হয় যে আপনার পেজ রেংক বাড়ানোর জন্য সবচেয়ে দরকার ব্যাকলিংক বাড়ানো।

আবার মনে করুন একজন মানুষের পিছনে ১০০ লোক আছে।এর মধ্যে ৮০ জনই হল অন্ধ,বোবা, খোড়া ইত্যাদি।তাহলে কি হলো? তার কি ১০০ জন মানুষের কাজ ঐ লোক গুলো দিয়ে করা সম্ভব?কখনোই না।কারণ ১০০ জন লোক থাকলেও তাদের জোর ও ক্ষমতা ২০ পরিপূরণ মানুষের সমান।তাছাড়া কোন কম্পানীও কিন্তু এমন অযোগ্য প্রার্থীকে কোন বড় পদে নিয়োগ দেয় না।

সার্চ ইঞ্জিনও তার ব্যাতিক্রম নয়।আপনার হয়তো ১০০ টি ব্যাকলিংক আছে।কিন্তু আপনি যে পেজ থেকে ব্যাকলিংক পেয়েছেন সেগুলো যদি সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে কোন গুরুত্ব নাই থাকে তাহলে সেই ১০০টি ব্যাকলিংক দিয়ে কোন লাভ নেই।সেগুলো হবে ভালো ভালো ২০টি ব্যাকলিংকের সমান।এমন আছে যে আপনার ১ টি PR 5-9 ব্যাকলিংকই পেজরেংক শূন্য ১০০টি ব্যাকলিংক এর সমান।

তাই যেন তেন বা মূল্যহীন ব্যাকলিংক বাড়ানোর জন্য অযথা সময় নষ্ট করবেন না ।সময় দিন এমন ব্যাকলিংক পেতে যেখান থেকে আপনি নিশ্চিত সুফল পাবেন। যদিও একটু বেশি সময় বা কষ্ট হয় তারপরও আপনি চেষ্টা করে যাবেন।

আশা করি আপনারা সহজেই বুঝতে পারলেন যে ব্যাকলিংক কতটা গুরুত্বপূর্ণ।তাই সবসময় চেষ্টা করুন ব্যাকলিংক বাড়ানোর। প্রতেহ্য রুটিনের সাথে ২০-৩০ মিনিট বা তারও বেশি সময় দিন শুধুমাত্র ব্যাকলিংক বাড়ানোর জন্য।

সময় ভাগ করে কাজ করুন অফপেজ অপটিমাইজেশন নিয়ে।সাফল্য আপনার হাতে আসবেই আসবে।

কিভাবে পাবেন ব্যাকলিংক ইন্টারনেট এ পাওয়া যায় না এমন কিছুই নেই শুধুমাত্র হাত দিয়ে স্পর্শ করা ছাড়া।তাই আপনি আপনার ব্যাকলিংকও খুজে পাবেন ইন্টারনেটেই।

আসুন দেখে নেই কিভাবে কিভাবে আপনি ব্যাকলিংক পাবেন আপনার ওয়েব সাইটের জন্য

১। আর্টিকেল এর মাধ্যমে

২। ব্লগিং এর মাধ্যমে

৩। অন্যের ব্লগে কমেন্ট করার মাধ্যমে

৪। ফোরাম পোষ্টের মাধ্যমে

৫। ফোরামে কমেন্ট করার মাধ্যমে

৬। প্রেস রিলিজের মাধ্যমে।

৭। ডাইরেক্টরিতে ওয়েব সাইট সাবমিট এর মাধ্যমে

৮। লিংক এক্সচেঞ্জ এর মাধ্যমে

৯। ওয়েব সাইটে এড দেয়ার মাধ্যমে

১০। ব্যাকলিংক কেনার মাধ্যমে। (Paid Backlink) ইত্যাদি

Winternals Administrator's Pak collects multiple enterprise-class utilities in single toolkit

Various tool and utility software suites are available to help information technology professionals administer and recover failed systems. iolo technologies' System Mechanic 6 Mobile Toolkit is one such example. While a competent suite for small business troubleshooters, System Mechanic doesn’t necessarily scale well to enterprise-size environments in which remote administration and Active Directory configuration are often required.

Winternals’ Administrator’s Pak offers enterprise administrators just such a toolset. In addition to offering a wide array of more intensive utilities, the Administrator’s Pak supports numerous remote administration capabilities. However, there’s a price to be paid. Winternals’ Administrator’s Pak’s list price is $1,439, considerably more than System Mechanic 6 (list price $299 on Amazon).

The additional cost will prove wise within enterprise environments, though, as all of the following utilities are included in Winternals’ Administrator Pak 5.0:

• ERD Commander 2005
• Remote Recover
• NTFSDOS Professional
• Crash Analyzer Wizard
• FileRestore
• Filemon Enterprise Edition
• Regmon Enterprise Edition
• Insight for Active Directory
• AD Explorer
• TCP Tools (TCPView Professional and TCPVStat)

Figure A

Winternals’ Administrator’s Pak includes a Navigator menu for accessing its many tools and utilities.

Here’s a quick rundown of each utility.

ERD Commander 2005

Winternals’ ERD Commander 2005 supports creating a bootable CD to simplify system and data recovery. Using an ERD Commander rescue CD, administrators gain access to powerful recovery utilities, including disk management, command line, networking and other tools, on a wide variety of Windows systems (including Windows NT 4.0/2000/XP and Server 2003 platforms).

ERD Commander 2005 works by bypassing the installed operating system and booting to a self-contained graphic interface providing access to the system’s hard drives and configuration settings (including the Windows registry). In addition to powering a Console for processing batch files and other commands, administrators using ERD Commander 2005 benefit from a host of additional tools.

Viewing the Event Log helps determine system, security and application errors that may be fouling a system’s performance. The Hotfix Uninstall Wizard enables undoing Windows service pack, update and hotfixes that may be preventing a system from booting or operating properly. A Locksmith tool, meanwhile, enables changing Administrator and local user passwords, which can prove a lifesaver when locked out of a critical PC or server.

Remote Recover

Remote Recover simplifies recovering data on remote systems or configuring remote systems for new installations. The ability to mount and administer remote system hard disks saves administrators the trouble of having to travel to systems across town or on a different floor when data must be recovered over the network, removing malicious files from a remote system using a local antivirus or antispyware application and more. Remote Recover supports creating bootable CDs and floppy disks, as well as a PXE boot option for systems without an operating CD or floppy drive.

NTFSDOS Professional

Remedying NTFS errors is much easier when you can actually access the NTFS-formatted disk in question. NTFSDOS Professional enables the creation of a boot diskette administrators can use to access and repair NTFS volumes on Windows NT 4.0 and newer operating systems.

Figure B

Several Administrator’s Pak utilities include their own wizards that walk administrators through the process of specifying custom configuration options to be used with a tool.

Besides providing full read and write access to NTFS-formatted volumes, damaged NTFS partitions can be repaired by virtue of NTFSDOS Professional’s ability to boot nonfunctioning NTFS drives and create an environment in which checkdisk, antivirus and third-party recovery programs can be executed.

Crash Analyzer Wizard

Winternals’ Crash Analyzer Wizard interprets Windows crash logs to help determine the cause of system lockups and crashes. The Crash Analyzer works in tandem with Microsoft’s Debugging Tools for Windows to trace errant drivers. The wizard displays not only the driver likely responsible for a system crash, but also a friendly description, the drive’s file location, the publisher and other diagnostic data.

FileRestore

FileRestore provides administrators with a tool that makes quick work of searching for and recovering deleted data from hard disks and other media. Despite being deleted by system applications, processes, users or utilities, many files remain on a hard disk, flash drive or other media. FileRestore offers a solution for searching FAT, FAT32 and NTFS volumes on Win9x/Me/NT 4.0/2000/XP and Server 2003 systems for file remnants and recovering previously deleted data.

Filemon Enterprise Edition

Filemon Enterprise Edition monitors file activity. Using Filemon, IT professionals can track file activity on both local and remote systems. Further, Filemon tracks the applications that access files and records the data in real time to simplify troubleshooting problematic applications and file access issues. Filemon works with the Windows NT 4.0/2000/XP and Server 20003 operating systems.

Figure C

Filemon lists processes, requests, disk paths and more.

Filemon’s captured file activity data can be filtered according to a number of criteria to help narrow searches to specific criteria. Once the appropriate information is captured, the file activity events can be output as a text file or printed for review.

Regmon Enterprise Edition

Tracking stray and problematic registry errors can prove maddening. Regmon Enterprise Edition monitors registry access in real time, which greatly simplifies not only determining which applications are accessing the registry when problems occur but also in determining the actual registry keys in question. Regmon can monitor both local registries and those on remote systems.

The utility captures data according to filters you specify. Once captured, Regmon data can be output to a text file and printed, just as with Filemon.

Insight for Active Directory

Identifying faulty Active Directory configuration issues is much easier with Insight for Active Directory, which monitors LDAP calls (and the results of those directory requests) made from any system on the network. Using the data Insight for Active Directory collects, administrators can review the causes of authentication and access issues, research logon, file sharing and application errors and determine the source of replication failures.

Figure D

Insight For Active Directory lists processes, requests, input information and more. When an event is selected, additional information associated with the event is displayed in the bottom pane.

AD Explorer

Another potent Active Directory troubleshooting tool included within Winternals’ Administrator’s Pak, AD Explorer, provides a time-saving utility for finding, removing and editing objects and attributes within Active Directory. Using AD Explorer, administrators can also insert new objects within an existing Active Directory domain, view object properties and configure security settings.

AD Explorer is a powerful accompaniment to Insight for Active Directory. Double-clicking an entry from within Insight for Active Directory’s Event Pane prompts AD Explorer to open the item. The linked behavior helps Winternals’ two Active Directory utilities work together and simplifies Active Directory troubleshooting by ensuring that additional information about an event, object or attribute is never more than a few clicks away.

TCP Tools (TCPView Professional and TCPVStat)

Winternals’ TCP Tools combine two networking applications into a single utility.

TCPView Professional supports monitoring network traffic on Windows 9x/NT 4.0/2000/XP and Server 2003 platforms. While Windows’ native netstat command provides basic networking monitoring capabilities, TCPView Professional reveals additional data associated with network traffic, including the application responsible for generating specific network activity. TCPView Professional’s ability to display activity listed by process in real time makes it easy to diagnose which application or endpoint is congesting a network. The utility possesses several filtering options and can log data to a text file to aid troubleshooting efforts associated with specific systems, actions and processes.

TCPVStat provides an additional console-based utility for monitoring network traffic. Using TCPVStat, additional information (such as the process that opened the endpoint connection or the amount of data transferred using that endpoint) can be displayed for a TCP endpoint. TCPVStat can also perform DNS name resolution to reveal the friendly name of a system associated with an endpoint or process.

Neither TCPVStat nor TCPView Professional are installed by default with Winternals’ Administrator’s Pak. I suspect this is due to conflicts that can occur when the utilities are loaded on networks that also use Norton Antivirus software. When installing the Winternals’ Administrator’s Pak, you must select a Custom installation and specify that the two network monitoring tools are installed with the other Adminisrtator’s Pak utilities.

Mid to large support

The tools and utilities included in Winternals’ Administrator’s Pak are geared toward IT professionals supporting midsize to large organizations. The tools’ remote configuration capabilities certainly contribute to the software suite’s cost, but the ease of use and flexible administrative options they add justify the expense.

Future installments will explore in greater detail the steps required to maximize ERD Commander 2005’s recovery tools, the file and registry monitoring utilities and the Active Directory applications.

The Meta Description Tag

The keywords and phrases you use in your Meta description tag may not affect your page's ranking in the search engines, but this tag can still come in handy in your overall SEO and social media marketing campaigns.

What Is the Meta Description Tag?

It's a snippet of HTML code that belongs inside the <Head> </Head> section of a web page. It is usually placed after the Title tag and before the Meta keywords tag (if you use one), although the order is not important.
The proper syntax for this HTML tag is:

<META NAME="Description" CONTENT="Your descriptive sentence or two goes here.">

If you're using a content management system (CMS), look for a field to fill out that's called Meta Description, or possibly just "Description."

Many years ago, the information contained in a Meta description could slightly help a page rank highly for the words that were contained within it. Today, neither Google, Bing, nor Yahoo! use it as a ranking signal.

In other words, whether you use your important keyword phrases in your Meta description tag or not, the position of your page in the search engine results will not be affected. So in terms of rankings, you could easily leave it out altogether.

But should you?

There are 3 important ways that Meta descriptions are being used today that make them an important part of your SEO and overall online marketing strategy:

1. They can be used as the description (or part of the description) of your page if it shows up in the search results.
2. They are often used as part of the descriptive information for your pages when Google shows "extended sitelinks" for your site.
3. They are often used as the default description in social media marketing links such as Facebook and Google+.

Let's look at each of these in more detail.

1. Meta Descriptions in the Search Results

People often think that whatever they put in their Meta description tag will be the default description that the search engines use under the clickable link to their site in the search results. While this is sometimes true, it's not always the case.

Currently, if you're searching for a site by its URL (for example www.highrankings.com) Google tends to use the first 20 to 25 words of your Meta description as the default description in the search engine result pages (SERP). However, if you have a listing at DMOZ, also known as the Open Directory Project (ODP) and are not using the "noodp" tag, they may default to that description instead. (Do a search at Google for www.amazon.com to see an example.)

Bing and Yahoo!, on the other hand, don't always default to the Meta description tag for URL searches. Sometimes they do, and sometimes they don't. A search for www.highrankings.com at Bing or Yahoo! shows content from my home page as the description rather than the contents of my Meta description tag.

Of course, real people aren't typically searching for a site by URL, so what the search engines show for those types of search queries is not as important as a true keyword search. So don't get hung up on what you see when you search for your site by its URL or if you're doing a "site:command" search to see how they're indexing your pages.

Instead, go to your favorite web analytics program and find the keyword phrases that are currently bringing you the most traffic. Then see what your description looks like at Google when you type in those keywords.

And surprise! What you'll find is that your search results description will be different for every search query! You may see any combination of the following used:

• Your entire Meta description tag text as the complete description (typically if it's highly relevant and contains no more than 25 words).
• A full sentence pulled from your Meta description tag, but not the entire Meta description (if it contains more than one sentence).
• Text from one part of your Meta description mashed together with text from another part of it (if it's more than 25 words long).
• Some text from your Meta description mashed together with some text from the page.
• Some text from your page mashed together from some other text from your page (nothing from the Meta description).

Some of the circumstances that cause Google to not use text from your Meta description may include:

• The information in the Meta description tag was not specific to the page it was on.
• The search query used some words that were not in the Meta description, but those words (or some of them) were used in the page content. This includes words that Google considers somewhat synonymous, such as "copy" and "copywriting" or "SEO" and "search engine optimization."

But even the above are not hard and fast rules. Google doesn't always use all or part of the Meta description even when the exact search phrase was contained within it – especially if the search query is also contained within the content of the page. Suffice it to say that there are no hard and fast rules for when Google will show it and when they won't.

My recommendation is to always use description tags on any pages where you get search engine visitors (or hope to get them). Make them very specific to the page they're on by describing what someone will find when they click through to the page from the search results, while also using variations of your targeted keywords.

Because Google will show only show around 20 to 25 words as your description, many SEOs recommend that you limit this tag to a certain number of characters. In reality, however, you're not limited to any specific number. Your Meta description tag can be as long as you want it to be because Google will pull out the relevant parts of it and make their own snippet anyway.

For instance, if you're optimizing a page for 3 different keyword phrases, you could write a 3-sentence Meta description tag, with each sentence focusing on a different phrase. You could probably even insert more than 3 phrases in those sentences if you're a good wordsmith. The idea, however, is not to stuff this tag full of keywords, but to write each sentence to be a compelling marketing statement – a statement that naturally uses the keywords people might be typing into Google to find your site.

2. Meta Descriptions and Extended Sitelinks

These days, Google often uses the first few words from your Meta description tag when they create the "extended sitelinks" for your website. But this too is not set in stone and is highly keyword dependent. You'll see different sitelinks and different descriptions showing up depending on the words a searcher used at Google.
As an example, if you do a search for "High Rankings" at Google, you'll see my sitelinks for that search query.

At this moment, Google is showing my home page as the top result with 6 inner pages beneath:

• Forum home page: Description is from DMOZ/ODP. This page has the generic Meta description that is on every page of the forum.
• Link building forum home page: Description is content pulled from the page that uses the words "High Rankings" in it.
• SEO articles page: First part of Meta description.
• Newsletter home page: First part of Meta description.
• SEO/SEM resources page: First part of Meta description.
• SEO classes page: First part of Meta description.

For the most part, they're using the first part of the Meta description as the sitelink snippet, but not always. You may have noticed that I optimized those Meta description sitelink snippets that are showing by front loading them so that the first 5-7 words or so are a short description of what the page is all about.

But here's the rub. Do a Google search for "Jill Whalen SEO." You should still see sitelinks, and you'll even see some of the same ones as with the previous query, but some of the descriptions are different:

While the forum home page shows in both, this time Google has pulled text from the page rather than using the DMOZ/ODP description. This is likely because this search query had the word "SEO" in it while the other one didn't. The SEO articles page also shows up here, and it is using the same Meta description snippet as the High Rankings query. The other sitelinks are different from before, with 3 out of 4 using the Meta description.

As you can see, while you do have some control over your sitelink descriptions via your Meta description tag, Google might not always use them (just as Google does with their regular search results). Your best chance of having them show is to use, close to the beginning of your description tags, the words that you know pull up sitelinks. Also, be as descriptive as possible within the first 5 to 7 words.

3. Meta Descriptions and Social Media Marketing

Ever wonder why some Facebook links have great descriptions and others don't seem to make any sense? It's because some site owners have taken the time to write a summary of the article and place it into their Meta description tag, and some have not. If your article has a Meta description, Facebook and Google+ will default to that when you share a link on your profile or "Page." If there's no Meta description, you'll usually see the first sentence or so from the page being used as the default.

While anyone can edit the description that Facebook defaults to, most people don't. And at this time on Google+ you can't even edit the default description. You can either leave it as is or delete it all together. Let's face it -- most of the time the first sentence of an article is not a good description of the rest of it. It's not supposed to be, because that's not what a first sentence is for!

Therefore, I strongly advise you to always write a compelling 1- or 2-sentence description for all of your articles and blog content that may be shared via social media, and place it into your Meta description tag. This will give you a big jump on your competitors who haven't figured this out yet, making your social media content much more clickable because people will know what the article is actually about before they click on it.

Overall, the Meta description tag gives you a little bit more control over what people might see before they click over to your site. The more compelling it is, the more clickthroughs you should see. If your Meta description tags can help with that, then it's certainly worth the few minutes of time it takes to create interesting, keyword-rich tags that sum up what users will find when they arrive!

An introduction to Search Engine Optimization (SEO)

I’m going to assume that a fair number of my readers have a website, blog, or other web presence. Many of you have probably built a website or two. I’m going to give you some quick SEO tips that I have found to be most important.

SEO expert spends nearly every day researching the current trends in SEO. If you try to do the same, and you’re the only one running your site, you won’t have any time to improve your site and come up with new content. You need to determine the right balance of time to make your site a success.

• Define your goals – The first thing you need to do is ask yourself what the purpose of your site is:
  • Are you trying to sell something online?
  • Are you trying to get leads?
  • Is your site simply a place you direct people to for more information?
• Focus on Google – Google is the by far, the most popular search engine. Most likely, you’ll want to focus your attention on them.
• Make life easy for Google – If you expect Google to make decisions, you might not like the results.
  • Avoid duplicate content – If you have the same content on more than one page, you may be penalized. At the very least, Google won’t know which content to give you credit for.
  • Make your HTML as simple as possible. A well formed XHTML design will go a long way.
• Optimize the way your pages look in the search listings – Google will only show the first 60 or so characters in your title, so keep that in mind. Make sure you DO use meta description tags in your pages, because Google WILL use those in it’s listings. Remember, you’re not just optimizing for the Google index, you also want your titles and descriptions to entice users to click on your result.
• Write original content – Google is looking for original content, and it has often been said that content is king. Even if Google isn’t giving you points for original content, Google is looking for information that is relative to the times. If you’re consistently writing good, original, and up-to-date content, Google will eat it up.
• Create a sitemap – Sitemaps allow you to give the search engines a "map" to all of your pages, which ensures that they’ll be found as quickly as possible. It also gives you an opportunity to specify how often pages change. If you’re using WordPress, you can use an automated sitemap generator.
• Get relevant links – Google is built on a reputation system. When reputable, related sites link to you, Google will realize the popularity of your pages. The best way to get good links is to write good content. Another way is to make friends in the community, that have similar interests. They might be willing to add your site to their blogroll, or mention you in their content.
• Tell Google what to NOT index – You can create a "robots.txt" file that tells the search engines what they can, and cannot index. You want to filter out all of the pages that are not original content. For example, on this blog, I filter out everything except the front page, about page, and the posts themselves. You can see my robots file here. I have talked about using a robots.txt file to avoid duplicate content in the past.
• Use the Google webmaster tools – If Google is having problems indexing your site, you’ll certainly want to know why. I check the webmaster tools daily to make sure that there are not any problems.
• Do what Google asks – Google publishes their recommended webmaster guidelines. You definitely don’t want to do something that Google explicitly forbids. Your playing their game, you need to play by their rules.
• Have simple URL’s – Your URL’s should be human readable, and more importantly, should be simple enough that search engines won’t get confused. Avoid URL parameters, and instead opt for path or page based names. For example, http://www.yoursite.com/posts/seo-tips.html.

If you have the time to take your SEO skills to the next level, there are immense resources available. The best way to find them is to simply do a Google search. The sites that do the best job with SEO should appear at the top!

How to rename multiple files quickly with FreeCommander

This free Windows utility gives you the ability to rename a batch of files with one click.

 

FreeCommander is a feature-rich yet free file management program for Windows that lets you view your file hierarchies in two separate panes. Among its many features, and the one that is the sole focus of this post, is its ability to rename multiple files in one fell swoop. It lets you select a group of files and create a sequential list with a single click.

Take those images you just imported from your camera--IMG0154.jpg, IMG0155.jpg, IMG0156.jpg--and turn them into something more meaningful, such as beach1.jpg, beach2.jpg, etc.

When you launch the app, you'll be greeted with a small window with two panes. Use either pane to drill down to find the files you'd like to rename. Highlight the files to rename and select File > Rename (hitting F2 will also do the trick).

Next, from the Multi rename window, you'll see your selected files at the top and renaming options at the bottom. Below, under the Pattern header, is a File name field for renaming your files. You can type in a new file name, and you can also type (or choose from the blue downward arrow to the right) in placeholders to keep some of the existing file name. The symbol [n] is a placeholder for the name of the file, and using [c] lets you use the counter to the right to number your files. From the counter area, you can choose a starting number, the interval between each numbered file, and how many digits to include.

 

For example, I have a group of photos imported from my camera with useless IMG1523.png file names. I typed "fall trip [c]" into the name field and chose to start at 1, step by 1, and 2 for the number of digits in the Counter field, and my photos were then renamed fall trip 01.png, fall trip 02.png and so on. Much more useful for me.

There is a lot more to FileCommander, but the batch renaming function is great. And my favorite aspect of it is the preview of your new file names it shows at the top, next to the old names, making experimenting with the many renaming options risk-free. When you find a naming convention that works, click the Rename button and all of your files are instantly renamed.

For a different approach to renaming multiple files, check out Rapid Streams Name-Dropper.